আজ পিলখানা হত্যাকান্ডের দশম বার্ষিকী পালিত হচ্ছে।
গত ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তদানীন্তন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর)-এর কতিপয় বিপথগামী উচ্ছৃঙ্খল সদস্য বিদ্রোহ ঘোষণা করে এবং নিরস্ত্র সেনা সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যা করে।
যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালন উপলক্ষে সকল সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে কোরআন খতম এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত-এর আয়োজন করা হয়। মাহফিলে সেনাবাহিনীর সকল স্তরের সদস্যগণ অংশগ্রহণ করেন।
সকালে বনানী সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শাহাদৎ বরণকারীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতির পক্ষে রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মো. সরোয়ার হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এ এম এম এম আওরঙ্গজেব চৌধুরী, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাত, সম্মিলিতভাবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন।
পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ স্যালুট প্রদান করেন। পরে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।