প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে শিক্ষাকে বহুমাত্রিক করতে কাজ করছে। আজ সকালে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপবৃত্তি, টিউশন ফি, ভর্তি–সহায়তা ও চিকিৎসা অনুদান বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাংলাদেশ সচিবালয়ের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘টেক্সটাইল, ডিজিটাল, প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি, ফ্যাশন ডিজাইন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে আধুনিক যুগে কী কী ধরনের বিষয় লাগে, সেদিকে লক্ষ রেখেই আমরা বিভিন্ন বিশ্বদ্যিালয় প্রতিষ্ঠা করে যাচ্ছি। আমরা মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়, এভিয়েশন অ্যান্ড এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় করেছি, অর্থাৎ বিষয় নির্বাচন করে বাংলাদেশের যেসব এলাকায় যে ধরনের শিক্ষার গুরুত্ব বেশি, আমরা সেভাবেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো করে দিচ্ছি, যাতে সবাই শিক্ষাটা যথাযথভাবে গ্রহণ করতে পারে।’প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিজ্ঞান বা প্রযুক্তি শিক্ষা বা কারিগরি শিক্ষাটাই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, এটা দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা–সহায়তা ট্রাস্ট থেকে এদিন এক লাখ ৬৩ হাজার ৫৮২ জন শিক্ষার্থীকে মুঠোফোনের মাধ্যমে উপবৃত্তি, টিউশন ফি, ভর্তি–সহায়তা ও চিকিৎসা অনুদান দেওয়া হয়।